কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে হজমে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। কারণ এতে রয়েছে ফ্লেভানয়েড এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়। তাছাড়া এতে প্রচুর সিলিকা ও ভিটামিন সি আছে, যাঁরা দেহের ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য শসা আদর্শ টনিক হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া নিয়মিত শসা খেলে দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
যাঁরা দেহের ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য শসা আদর্শ টনিক হিসেবে কাজ করে। তাছাড়া নিয়মিত শসা খেলে বদহজম ভালো হয়। হজম শক্তি বাড়ে, এছাড়াও কাঁচা শসায় রয়েছে ফ্লেভানয়েড এবং অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা পেটে গ্যাসের উদ্রেক কমায়। তাছাড়া এতে ভিটামিন সি ও
সিলিকা আছে। শসা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
শশা বড় হলে একটি আর ছোট হলে দুটি খাওয়া যাবে।শসাতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে। তাই অতিরিক্ত শশা খেলে কিডনির পাথর হওয়ার ঝুঁকি হতে পারে।শরীরের জন্য খুবই ভালো শসা
ভালো ততক্ষণ যতক্ষণ আপনি এটা পরিমিত পরিমাণে খাবেন । তবে স্বাস্থ্যকর হলেও অতিরিক্ত কোনো কিছুই কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়।অতিরিক্ত শশা খেলে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। শশাতে রয়েছে কিউকুরবিটাচিন ( Cucurbitacin)। তাই শশা বেশি খেলে শরীরে টক্সিন (Toxin) বেড়ে যায়।তাই শসা একটি বা দু'টি খাওয়াই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে শুধু শসার একটি ডায়েটে আপনি মাত্র ১৪ দিনে ১৫ পাউন্ড পর্যন্ত ওজন ঝরিয়ে ফেলতে পারবেন।
শসার ৯৫ শতাংশই পানি। ফলে খেতে কচকচে হলেও আসলে যেন পানিই চিবিয়ে খাচ্ছেন। ... আর শসায় পানির মাত্রা বেশি হওয়া তা খাওয়া পেট ভরা অনুভূতি থাকে, ফলে খাওয়া কম হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।শসায় শরীরের চর্বি অংশ কাটতে সাহায্য করে।
শসা যেহেতু নিজে হজম হতে বেশি সময় নেয় তাই শসা রাতে ঘুমানোর ঠিক আগে না খাওয়াই উচিত। বরং রাতের খাবারের ২০-৩০ মিনিট আগে খেলে তা অনেকক্ষণ পেটে থাকবে এবং রাতের খাবার অনেকটাই হালকা হবে। এবং তা ওজন কমাতে সাহায্য ও করবে।
শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা ঠিক রাখে শসা। শসা কিডনির জন্য খুবই উপকারী। কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে কয়েকটি শসা খেয়ে ঘুমানো ভালো শসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও সুগার থাকে।
শসা ত্বকের জন্য অনেক উপকারী ।
শসা তৈলাক্ত ত্বকের জন্য শসা খুব ভালো
শসা ত্বকের জন্য খুবই ভালো টোনার হিসেবে কাজ করে। চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে ও মুখের তৈলাক্ততা দূর করতে শসার গুরুত্ব অপরিসীম। শসার রস, সয়াবিন, মধু, আঙুরের পেস্ট লাগালে ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং তৈলাক্ত ভাব কমে। শসায় প্রায় ৯০% পানি ও ভিটামিন সি আছে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও ত্বকের পানিশূন্যতা দূর করতেও শসা ব্যবহার করতে পারেন ।
এটা মূলত আমরা ফল হিসেবেই খেয়ে থাকি। শসা রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে ও ত্বকের যত্নে অনেক উপকারি।
শসায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং সিলিকন থাকায় তারা ত্বকের পরিচর্যার জন্য বিশেষ ভূমিকা রাখে।
বরং রাতের খাবারের ২০-৩০ মিনিট আগে খেলে তা অনেকক্ষণ পেটে থাকবে এবং রাতের খাবার অনেকটাই হালকা হবে। এবং তা ওজন কমাতে সাহায্য ও করবে।
শসা খাওয়ার আগে খুব ভালোভাবে
ধুয়ে নিন এবং দুপাশ কেটে নিন। শসার উপরের অংশটি খেলে যদি সমস্যা না হয় তবে খেতে পারেন এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা অনেক উপকার।
৯০% পানি রয়েছে যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী । তাছাড়া শসার মধ্যে ভিটামিন এ, বি ও সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়। সবুজ শাক ও গাজরের সঙ্গে শসা পিষে রস করে খেলে এই তিন ধরনের ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হবে। শসায় উচ্চমাত্রায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও সিলিকন আছে, যা ত্বকের পরিচর্যায় বিশেষ ভূমিকা রাখে।শসায় রয়েছে স্টেরল নামের এক ধরনের উপাদান, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন, শসার খোসায়ও স্টেরল থাকে।শসাতে কিছু পরিমাণ ভিটামিন,মিনারেলস এবং আঁশ থাকে
শসার সাথে শতকরা ৯০%পানি ও ভিটামিন সি থাকে যা ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করে। যদি কেউ ফর্সা হতে চাই তবে কয়েক ফোঁটা শসার রসের সাথে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে হাত-পায়ে গলাও মুখে ব্যবহার করলে অনেক উজ্জ্বল হবে। তাছাড়া শসা পাতলা পাতলা করে কেটে মুখে ঘসে নিতে পারেন। শসার সাথে অ্যালোভেরা জেল ও মধু মিশিয়ে মুখে দিলে মুখের কালো দাগ দূর হয়।
নিয়মিত শসার রসের সাথে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে, হাতে ও গায়ে নিয়মিত মাখলে গায়ের রং ফর্সা হয় অথবা শসা পাতলা পাতলা করে কেটে মুখে ঘসে নিতে পারেন
অতিরিক্ত শশা খেলে নানা শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। শশাতে রয়েছে কিউকুরবিটাচিন ( Cucurbitacin)। তাই শশা বেশি খেলে শরীরে টক্সিন (Toxin) বেড়ে যায়।তবে স্বাস্থ্যকর হলেও অতিরিক্ত কোনো কিছুই কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়।বেশি শশা খেলে শরীরে তরলের ভারসাম্যহীনতা হয়। ইউরিনের পরিমাণ বেড়ে যায়। এতে শরীরে পানির পরিমাণ কমে যায়।
এ ছাড়া এসিডিটি না থাকলেও শশা বেশি খেলে পেট ফুলে যায়, পেটে ব্লোটিং হয়, গ্যাস হয়।
শসা চাষের জন্য ৫০ঃ৫০ অনুপাতে পচা গোবর বা কম্পোস্ট মাটি একত্রে মিশিয়ে ৬ী৮ ইঞ্চি সাইজের পলিইথিলিয়ানের ব্যাগে ভরতে হবে। শসার জাত ভেদে বীজ বোনার ৪৫-৬০ দিনের মধ্যে ফসল সংগ্রহ শুরু করা যায়।উর্বর দো-আঁশ মাটি ও অম্লক্ষারত্ব ৫-৫-৬.৮ শসা উৎপাদনের জন্য উপযোগী।বীজ বপন করার উত্তম সময় হল ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত । এ সময় শসার বীজ রোপন করলে প্রত্যাশামতো ফলন পাওয়া যায়।স্থানীয়ভাবে গ্রীন কিং, শিলা, আলাভী, বীরশ্রেষ্ঠ, শীতল, হিমেল, গ্রীন ফিল্ড, সানটং-৪, পান্ডা, ভেনাস, মাতসুরি, বাশখালী, মধুমতি, নওগা গ্রীন, লাকি-৭ ইত্যাদি জাত চাষ করা হয়।