আক্বীকা করার পর এর গোশত স্বভাবতই খাওয়া যায় এবং আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, ভিক্ষুক ও গরীবদের মধ্যে বিতরণ করা যায়। এ ব্যাপারে কোন সুনির্দিষ্ট বিধান নেই যা রাসূলের হাদীস দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত। যেহেতু এটা সবার সাথে উৎসবের ব্যাপার, সেহেতু ওই সব নিকটাত্মীয়দের সাথে মাংস ভাগ করে নেওয়াই ভালো। এমতাবস্থায় আকীকার গোশত মানুষের মধ্যে বণ্টন করতে পারেন।
আর একটা কাজ করা যেতে পারে। অর্থাৎ আকিকার গোশত রান্না করে সবাইকে খাওয়ানোর ব্যবস্থা করতে পারেন। এই সময়ে এই নীতি সমাজে দৃশ্যমান হয়। এই দুটি পদ্ধতিই সঠিক। খাবারেরও ব্যবস্থা করা যায় এবং মাংসও পৌঁছে দেওয়া যায়। এ ব্যাপারে কোনো সুনির্দিষ্ট নিয়ম নেই।